বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
বাংলাবাজার খবর অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য দেশের প্রতিটি জেলা উপজেলা ও বিভাগীয় শহরে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। journalist.hadi@gmail.com এবং newsbbazer@gmail.com এই ইমেইল দুই কপি ছবি ও দুইটি নমুনা প্রতিবেদনসহ জীবনবৃত্তান্ত পাঠাতে পারেন। বিভাগীয় শহরে ব্যুরো অফিস দেওয়া হবে।

২০৪২ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ

উমর ফারুক আল হাদী:
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় উড়াল সড়ক চালু করে সরকার নতুন যুগের সূচনা করেছে। প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ উড়াল সড়কের আংশিক চালু হয়েছে। আগামী বছর এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এ উড়াল সড়ক শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পর্যন্ত চালুর কথা রয়েছে।
এছাড়া রেলওয়ে সফলতায় বদলে গেছে দেশের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা। নতুন যুগে নাম লেখালো রেল। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে এখন চলাচল করছে রেল। এটি সরকারের উন্নয়নের আরো একটি মাইলফলক। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ।
আওয়ামী লীগের একাধিক মন্ত্রী বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের শ্লোগান দিয়ে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনী ইশতেহারে দিন বদলের সনদ, ভিশন-২০২১ ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। ওই নির্বাচনে বিপুল বিজয়ের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি সরকার গঠন করে তারা। টানা তিন মেয়াদের এই সরকারের প্রথম মেয়াদেই দৃশ্যমান হয় ডিজিটাল বাংলাদেশ। আজ গ্রামে গ্রামে পৌঁছে গেছে ইন্টারনেট, কম্পিউটার, স্মার্ট ফোন। ইন্টারনেট জগতে বাংলাদেশ চতুর্থ জেনারেশনে (৪-জি) প্রবেশ করেছে। আগামী বছর ৫-জি চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি সরকার দেশকে আধুনিক অবকাঠামো সমৃদ্ধ করে তুলছে। আওয়ামী লীগ সরকারের হাত ধরেই বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে পারমাণবিক বিশে^, স্থান করে নিয়েছে মহাকাশে।
আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর থেকেই মহাপরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেন। টানা তিন মেয়াদের সরকারের সময় প্রায় ১৫ বছরে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম বিশেষ করে অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। হাতে নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন মেগা প্রকল্প। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ নতুন যুগে প্রবেশ করেছে। দ্রæতগতিতে এগিয়ে চলছে বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের কাজ, যা বদলে দেবে বাংলাদেশের দৃশ্যপট ও অর্থনৈতিক গতিধারা। শুধু প্রকল্প গ্রহণই নয়, প্রকল্প বাস্তবায়নে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নিচ্ছেন এবং তদারকি করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উন্নয়নের মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে শেখ হাসিনার সরকার বিশ^ব্যাংকের চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, যা এখন বাস্তবায়নের দোরগোড়ায়। এই প্রকল্পের কাজ শুরু করতে শেখ হাসিনাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক এবং রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। এই সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় হবে ৩০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙা এক্সপ্রেসওয়ে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের যোগাযোগ নতুন যুগের সূচনা করেছে এবং ওই অঞ্চলের দৃশ্যপট বদলে দিয়েছে।
দ্রæতগতিতে এগিয়ে চলেছে সরকারের আরেক চ্যালেঞ্জিং প্রকল্প দেশের সর্ববৃহৎ এবং প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ। যা নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শেখ হাসিনা এই রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প গ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ পারমাণবিক বিশে^ পদার্পণ করে এবং বিশ^ পরমাণু ক্লাবের সদস্য পদ লাভ করে। রাশিয়ার প্রযুক্তি ও সার্বিক সহযোগিতায় এক লাখ ১৩শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে দুই ইউনিট বিশিষ্ট এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০২৩ ও ২৪ সালে। এটা সরকারের গত সাড়ে ১৪ বছরের সফলতার বড় একটি দিক।
এ সব বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমÐলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ একদিকে সংগ্রামের ঐতিহ্য ধারণ করে আরেক দিকে সরকার পরিচালনায় উন্নয়নের মাধ্যমে মানুষের সেবা করার ব্রত নিয়ে কাজ করে। শেখ হাসিনার উন্নয়ন পরিকল্পনা আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক। একটি আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন তার সরকার গত সাড়ে ১৪ বছরে সেটা হাতে নিয়েছে এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। যার ফলে দেশ আজ একটি আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক দেশে পরিণত হয়েছে। এসব করতে গিয়ে শেখ হাসিনাকে অনেক চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের এই সময়ে বাংলাদেশ মহাকাশে উৎক্ষেপন করেছে কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে স্যাটেলাইট বিশেষ। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপনেরও প্রস্তুতি চলছে। সরকার প্রধান শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও সুদূর প্রসারী পরিকল্পনার ফলশ্রতিতেই এ সব কিছু বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে দ্রæত এগিয়ে নিতে কৃষি, শিল্প উৎপাদনের পাশাপাশি অবকাঠামো, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের ওপরও তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। রাজধানী এবং রাজধানীর বাইরে বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্যের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলকে বিবেচনায় নিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে এবং হচ্ছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং শিল্পায়নের প্রসারেও সারাদেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হয়েছে।
আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সরকার বিভিন্ন প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে চলেছে। রাজধানীতে যানজট দূর করতে নির্মাণাধীন মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে। উত্তরা থেকে মতিঝিল এই মেট্রোরেল এখন দৃশ্যমান। রাজধানীর উপকণ্ঠ হেমায়েতপুর থেকে গুলশান হয়ে ভাটারা এবং বিমানবন্দর থেকে রামপুরা হয়ে কমলাপুর পর্যন্ত আরও দুইটি মেট্রোরেল প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন রুটে ও স্থানে নির্মাণ হয়েছে বেশ কয়েকটি ফ্লাইওভার। নির্মাণ হচ্ছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এর আংশিক চালুও হয়েছে।
দেশে বিদ্যুতের বিশাল ঘাটতির বোঝা মাথায় নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। উন্নয়নের পূর্ব শর্ত বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে শেখ হাসিনার সরকার এই সেক্টরকে অগ্রাধিকার দিয়ে এগিয়ে নিচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে তার সরকার ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ২১ হাজার মেগাওয়োট দি্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে, যা চাহিদার চেয়ে ৯ হাজার মেগাওয়াট বেশি। এরপর আরও কয়েকটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণাধীন রয়েছে। বিদ্যুৎ ঘাটতি মিটিয়ে সারাদেশ এখন শতভাগ বিদ্যুতায়নের পথে।
সরকারের মেগা প্রকল্পের মধ্যে মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে। মাতারবাড়ি ও ধলঘাটা ইউনিয়নের এক হাজার ৪১৪ একর জমিতে এই বিদ্যুৎ প্রকল্পটি নির্মাণ করা হচ্ছে। কয়লাভিত্তিক এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তিতে। নির্মাণাধীন রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ২০২১ সালের শেষ দিকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ আসতে শুরু করেছে। রামপালে প্রায় ১৮৩৪ একর জমির ওপর এই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কাজ করছে বাংলাদেশ-ভারত ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প হতে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।
চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। এই বন্দরের ওপর চাপ কমাতে পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় রাবনাবাদ চ্যানেলে পায়রা গবীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ হচ্ছে। আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে ১৬ মিটার গভীরতায় চ্যানেল ড্রেজিং সম্পন্ন করে বন্দর গড়ে তোলা হবে। সমুদ্র পথে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার সরকারের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা রয়েছে। এ লক্ষ্যে সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়েছে। এই সমুদ্র বন্দরটি নির্মাণের জন্য কারিগরি ও অর্থনৈতিক সমীক্ষা শেষ করেছে জাপানের প্যাসিফিক কনসালট্যান্ট ইন্টারন্যাশনাল (পিসিআই)। গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট (জিটুজি) পদ্ধতিতে এ বন্দর নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, শিক্ষা খাতে প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছে। একটি আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি প্রবর্তনে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে নতুন শিক্ষা নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। নারী উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে সরকার নিয়েছে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী গড়ে তুলতে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে সরকার। এছাড়া বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার প্রসার ঘটেছে।
এই উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বার বার আন্তর্জাতিক সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তিনি দু’বার সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। স্বাস্থ্য খাতে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শিশু ও মাতৃ মৃত্যুর হার হ্রাস এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ২০১১ ও ২০১৩ সালে তাকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য ইউএন উইমেন ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ’ পুরস্কার ও ‘প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ প্রদান করে।
টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশের সফলতার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০১৯ সালে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পুরস্কার দিয়েছে গেøাবাল অ্যালায়েন্স ফর ফ্যাকসিনেশন অ্যান্ড ইমিউনাইজেমন (জিএভিআই)। প্রধানমন্ত্রীকে ‘লাইফটাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট এ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত করে ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান উইমেন।
বাংলাদেশ নারী শিক্ষা ও উদ্যোক্তা তৈরিতে অসামান্য নেতৃত্বদানের জন্য শেখ হাসিনা গেøাবাল উইমেনস লিডারশিপ এ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন। ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল সামিট অব ওমেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে প্রধানমন্ত্রীকে এ সম্মাননা দেওয়া হয়।
মিয়ানমার থেকে নির্যাতিত হয়ে আসা ১০ লাখের মতো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অসহায় এই মানুষগুলোর প্রতি মানবতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় তিনি মাদার অব হিউম্যানিটি (মানবতার মা) উপাধিতে ভূষিত হন।
এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বড় বড় যে সব প্রকল্প নেওয়া হয়েছে এবং কাজ চলছে এগুলো শেষ হলে এর সুফল হিসেবে দ্রæত প্রবৃদ্ধি হবে। উন্নত দেশের একটা ভিত্তি আমরা দিয়েছি। উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও সমৃদ্ধশালী দেশে উন্নীত হওয়ার জন্য আমরা ভিত্তি স্থাপন করেছি। যে সব প্রকল্প নেওয়া হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে দেশের মানুষ এর সুফল পাবে। দেশ উন্নত, সমৃদ্ধ দেশের পথে এগিয়ে যাবে।

Spread the love

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

© All rights reserved © 2019
Design & Developed BY আইটি হোস্ট সেবা